July 1, 2024 7:21 pm

১৭ই আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

July 1, 2024 7:21 pm

১৭ই আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

new militant module in Bengal: বাংলায় নয়া জঙ্গি মডিউলের হদিশ! কি উদ্দেশ্যে ছিল জঙ্গি ‘শাহাদতর? উঠে আসছে বিস্ফোরক তথ্য।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Location of the new militant module in Bengal! What was the purpose of the militant “Shahadtar”? Explosive information is emerging

রাজ্য

দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:

STF সূত্রের দাবি, বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার-উল-ইসলামের সদস্য ছিল হবিবুল্লা।

বর্ধমান খাগড়গড় বিস্ফোরণের পর কেটে গিয়েছে এক দশক। ১০ বছর পর সেই বর্ধমানেই আবার নয়া জঙ্গি মডিউলের হদিশ-‘শাহাদত’। বর্ধমান থেকে তিন সন্দেহভাজন আটক হতেই ফাঁস হয়েছে সেই চক্রের পর্দা। মনে করা হচ্ছে, বাংলাদেশে ‘অপারেটিং’ এই জঙ্গি মডিউলের বাংলার অন্যতম চাঁই মহম্মদ হবিবুল্লা। মগজ ধোলাই করে নতুন প্রজন্মকে এই এই চক্রে জড়িয়ে ফেলাই ছিল তার মূল কাজ ছিল বলে অভিযোগ।

তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই সামনে আসছে নতুন-নতুন তথ্য। সূত্রের দাবি, বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার-উল-ইসলামের সদস্য ছিল হবিবুল্লা। সেই সংগঠনের অন্যতম ‘ফিদায়েঁ’ ইসমাইল শাহাদত। মনে করা হচ্ছে তার নামেই তৈরি হয়েছে নতুন এই মডিউল। যার অর্থ, নিজে থেকে শহিদ হওয়া। অর্থাৎ আত্মঘাতী জঙ্গি বা ‘ফিদায়েঁ’। জিহাদের জন্য নিজের জীবন বিসর্জন দিতেও পিছপা হব না, এই সংকল্পের বীজই বুনে দেওয়া হত সদস্যদের মধ্যে।

মূলত সোশাল মিডিয়ায় জাল বিছিয়ে যুবক-যুবতীদের দলে টানত তারা। প্রথমে চলত স্ক্যানিং। দেখা হত, কারা ইসলামিক মৌলবাদের প্রতি আগ্রহী। তার পর অডিও মেসেজ পাঠিয়ে চলত মগজ ধোলাই। ব্যবহার হত বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ‘বিপ’। সোশাল মিডিয়ায় বিশেষ এক গ্রুপে চলত কথাবার্তা। সেই গ্রুপেই এখন কড়া নজর তদন্তকারীদের। সূত্রের দাবি, একইভাবেই ‘রিক্রুট’ করা হয়েছিল হবিবুল্লাকে। কম্পিউটার সায়েন্সের এই পড়ুয়া বেশিরভাগ সময়ই মোবাইল, ল্যাপটপে মুখ গুজে থাকত। এলাকায় কারও সঙ্গে বিশেষ মিশত না বলেই দাবি পড়শিদের। তবে আপাত শান্তশিষ্ট, মেধাবী হবিবুল্লা যে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তা মানতে পারছে না এলাকার বাসিন্দারা। তাদের কথায়, এত ছোট একটা ছেলে এই কাজ করবে! বিশ্বাসই হচ্ছে না।


সম্প্রতি ঢাকার শাহিনবাগ, গুলিস্তান এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে নয়া ‘শাহাদত’ মডিউলের ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সূত্রের দাবি, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই বাংলার তিন চক্রীর হদিশ মিলেছে। মূলত ঢাকা, সাতক্ষীরা, যশোর এলাকা অপারেট করে তারা। বর্ধমানের ধৃতদের রবিবার আদালতে পেশ করা হয়েছে। ইউএপিএ-সহ একাধিক ধারায় দায়ের হয়েছে মামলা।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Related News

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top