July 3, 2024 6:14 pm

১৯শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

July 3, 2024 6:14 pm

১৯শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

Arvind Kejriwal granted bail:আবগারি দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Delhi Chief Minister Arvind Kejriwal granted bail in excise corruption case

দেশ

দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক

অবশেষে জামিন পেলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আবগারি দুর্নীতি মামলায় গত মার্চে তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। পরে তাঁকে তিহাড় জেলে পাঠানো হয়। ভোটের আগে সাময়িক জামিন পেলেও পরে ফের জেলে ফিরতে হয় তাঁকে। অবশেষে জামিন পেলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। আগামিকাল, শুক্রবারই তাঁর জেল থেকে বেরনোর কথা।

ইডির গ্রেপ্তারির বিরোধিতায় হাই কোর্টে ধাক্কা খাওয়ার পর এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল । মঙ্গলবার তাঁর আবেদন খারিজ করার পাশাপাশি উচ্চ আদালতের তরফে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। হাই কোর্টের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই এবার শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি।

সুপ্রিম কোর্ট মন্তব্য করেছিল, কেজরীওয়ালের দায়ের করা মামলা কোনও সাধারণ মামলা নয়। কেজরীওয়ালের হয়ে আদালতে সওয়াল করতে গিয়ে আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি বলেন, ‘‘লোকসভা নির্বাচনে অংশ নেওয়া কেজরীওয়ালের গণতান্ত্রিক অধিকারের মধ্যে পড়ে।’’ বিচারপতি খন্নার বেঞ্চ জানায়, তারা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর অন্তর্বর্তিকালীন জামিনের আবেদন শুনবে। কারণ, কেজরীওয়াল এক জন জনপ্রতিনিধি। নির্বাচনে জিতেছেন। নির্বাচনে প্রচারের প্রয়োজন রয়েছে তাঁর। কেজরীওয়ালের জামিনের বিরোধিতা করে ইডি আদালতে জানায়, ফৌজদারি মামলায় ধৃত সকলের অধিকার সমান। কেজরীওয়ালকে জামিন দিলে ভুল বার্তা যাবে।

বিচারপতি খন্নার বেঞ্চ আরও বলে, ‘‘যদি কেজরীওয়ালকে অন্তর্বর্তিকালীন জামিন দেওয়া হয়, তবে আদালত চায় না, তিনি সরকারি কোনও কাজে যুক্ত থাকুন। না হলে বিতর্কের সৃষ্টি হতে পারে। আমরা সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করতে চাই না। নির্বাচন না হলে এই জামিনের বিষয় বিবেচনা করা হত না।’’ কেজরীওয়ালের আইনজীবী আদালতে জানান, লেফটেন্যান্ট গর্ভনর না বললে কোনও সরকারি কাজ করবেন না তাঁর মক্কেল। কোনও সরকারি ফাইলে সই করবেন না কেজরীওয়াল।

জামিন মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ে ইডি। তদন্ত কেন ধীর গতিতে হচ্ছে, প্রশ্ন করে শীর্ষ আদালত। এই মামলায় সাক্ষী এবং অভিযুক্তদের জেরা করতে কেন এত সময় নিল ইডি, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর কোনও নির্দেশ দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Related News

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top