The freight train was running at excessive speed in violation of the rules! Reference to the ‘Joint Monitoring Report.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় একাধির রেল আধিকারিকরা নিজেদের পর্যবেক্ষণের কথা উল্লেখ করে এই রিপোর্ট তৈরি করেছেন। কমিশনার অফ রেল সেফটি এই নিয়ে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত অবশ্য করছে। সেই রিপোর্ট এখনও জমা পড়েনি। তবে যৌথ রিপোর্ট অনুযায়ী,
তবে এই যৌথ রিপোর্টে একজন চিফ লোকো ইন্সপেক্টর অবশ্য ভিন্ন মত জানিয়েছেন। তাঁর মতে ভোর থেকে অটোমেটিক সিগন্যাল খারাপ হওয়ায় এই গোটা সেকশনে ‘অ্যাবসোলুট ব্লক’ করা উচিত ছিল। অর্থাৎ, একটা সময়ে এই লাইন দিয়ে একটি ট্রেনকেই পার করার অনুমতি দেওয়া উচিত ছিল। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং, সিগন্যালিং, মেকানিকাল এবং ট্রাফিক দফতরের বাকি আধিকারিকরা এই দুর্ঘটনার দায় চাপিয়েছেন মালগাড়ির মৃত চালকের ঘাড়েই। এর আগে রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং সিইও জয়া বর্মা দাবি করেছিলেন, মানুষের ভুলেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দুর্ঘটনা ঘটেছিল। তিনি দাবি করেন, লাল সিগন্যাল অমান্য করে এগিয়ে গিয়েছিল মালগাড়িটি।
তবে পরে জানা যায়, এই লাইনে অটোমেটিক সিগন্যাল গোলমাল করছিল বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই। এই আবহে পেপার লাইন ক্লিয়ারটিকিট বা ‘কাগুজে সিগন্যাল’-এর মাধ্যমে সেই লাইনে ট্রেন লাচল করছিল। আর কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে ধাক্কা মারা সেই মালগাড়ির কাছে নাকি লাল সিগন্যাল অতিক্রম করার অনুমতি ছিল সেই পেপল লাইন ক্লিয়ার টিকিটে। তবে এর অর্থ, ধীরগতিতে লাল সিগন্যাল পেরিয়ে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছিলেন মালগাড়ির চালক। সেক্ষেত্রে দুর্ঘটনার দায় কার, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।